সিকিউরিটি ক্যামেরা ও ৪৯৮এ ধারা
আত্মরক্ষার জন্য আপনার ব্রুস লি হওয়ার দরকার নেই। অপরাধ নিয়ন্ত্রণে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার প্রযুক্তির ব্যবহার বাড়ছে। খুন-ছিনতাইসহ সব ধরনের অপরাধের রহস্য উদ্ঘাটন ও অপরাধী গ্রেফতারে প্রযুক্তি ব্যবহার করে তারা সফলতা পাচ্ছে। আর এ কারণে উন্নত দেশের আদলে পশ্চিম বঙ্গেও আইন প্রয়োগকারী সংস্থার প্রায় প্রতিটি বিভাগেই সংযোজন করা হচ্ছে অত্যাধুনিক প্রযুক্তি।
ওয়েবসাইট, ডাটাবেজ, নেটওয়ার্কিং, ই-ট্রাফিক প্রসিকিউশন, কমিউনিকেশন সার্ভার, সিসি ক্যামেরা, সোশ্যাল মিডিয়া, বিভিন্ন ধরনের অ্যাপ্লিকেশন সফটওয়্যারসহ প্রযুক্তির নানা দিক আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে এগিয়ে নিচ্ছে বহুদূর। এতে জনগণের সেবা দেওয়ার পাশাপাশি তাদের অভ্যন্তরীণ কাজেও গতি আসছে।
আপনার সব কিছু সম্পর্কে ধারণা থাকতে হবে সেটা বলছি না তবে প্রযুক্তির যে বিষয় গুলো সম্পর্কে না জানলেই নয় তা সম্পর্কে আপনাকে অবশ্যই ধারণা রাখতে হবে। যেমন ধরি সিকিউরিটি ক্যামেরা । আগে একটা সময় ছিল যখন সিকিউরিটি ক্যামেরা ব্যাবহার করা হত শুধু বড় প্রতিষ্ঠান গুলোতে। কিন্ত এখন শপিং সেন্টার গুলোতে গেলে দেখবেন প্রতিটি দোকানে সিকিউরিটি ক্যামেরা লাগানো আছে। এমন কি বাসা বাড়িতে নিরাপত্তার জন্য সিকিউরিটি ক্যামেরা ব্যবহার ক্রমশ বেড়ে যাচ্ছে। চলুন জেনে নেই এর কারণ এবং বিভিন্ন ধরণের সিকিউরিটি ক্যামেরা সম্পর্কে । নিজের প্রয়োজনীয়তা অনুসারে বেছেনিন CCTV ক্যামেরা । অপরাধ নিয়ন্ত্রণে সিসিটিভি ক্যামেরা খুব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালনকরে ।
১। ডোম ক্যামেরা
যে সমস্ত এলাকায় ঐ জায়গাটি সিসিটিভি সিষ্টেম দ্বারা নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয়েছে বলে প্রচার করার প্রয়োজন হয়, সেসব জায়গায় নরমাল ক্যামেরা লাগানো হয়। যাদেরকে ডোম ক্যামেরা বলা হয়ে থাকে। সাধারনত মিল-ফ্যাক্টরী, ব্যাংক-বীমা সহ অন্যান্য সব অফিসে প্রকাশ্যেই এসব সিকিউরিটি ক্যামেরা ব্যবহৃত হয়ে থাকে। এসব ক্যামেরা, ক্যামেরা মাউন্টিং ব্রাকেট দিয়ে দেয়ালে বা কলামে লাগানো হয়। যেহেতু এটি কালো গ্লাস দিয়ে আবৃত থাকে তাই এটি ঠিক কোন দিকে পয়েন্ট করে আছে তা বুঝা যায় না । দু – ধরণের ডোম ক্যামেরা পাওয়া যায় । একটি সাধারণ প্লাস্টিক তৈরি অন্যটি মেটাল দিয়ে তৈরি । মেটাল বডি ডোম ক্যামেরা ব্যবহার করলে তা সহজে ভেঙ্গে ফেলা যায় না । এটি নির্দিষ্ট পরিমাণ এলাকা কাভার করতে পারে ।
২। বক্স ক্যামেরা
বাড়ির বাইরে দূরবর্তী কোন এলাকা কাভার করার জন্য বক্স ক্যামেরা ব্যাবহার করা হয়। এই ক্যামেরা প্রতিস্থাপনের জন্য একটি বাক্স আকৃতির কভার প্রয়োজন, যদি ক্যামেরাটি বাড়ির (হল ঘর) ভেতরে থাকে তবে কভার দরকার পরে না । কম আলোতেও এটি খুব ভাল কাজ করে । কেউ এই ক্যামেরার দৃশ্যমান অংশের মধ্যে আসলে বস্তূ কে ভালো করে বোঝতে পারে। পাশাপাশি আলো কমলে বা বেড়ে গেলে এটি নিজে থেকেই এডজাস্ট করে নেয় কারণ খুব কম আলোকে কাজ করতে সখ্য়ম । উপর থেকে কোন কিছু পর্যবেক্ষণ করতে এই ক্যামেরা ব্যাপক ভাবে ব্যাবহারিত হয়। অনেক সময় একে ডে-নাইট ক্যামেরাও বলে
৩। ইনফ্রা- রেড ক্যামেরা
এই ক্যামেরাগুলি দেখতে বুলেট এর মতো এবং ক্যামেরা মাউন্টিং ব্রাকেট দিয়ে দেয়ালে বা কলামে লাগানো হলেও এর দক্ষতায় আকাশ-পাতাল তফাৎ রয়েছে। অন্ধকারের সৈনিক খ্যাঁত এই ক্যামেরা কাজ করবে রাতের অন্ধকারে । এই ক্যামেরার লেন্স এর চতুর্দিকে সাজানো রয়েছে অনেকগুলো ইনফ্রা-রেড ইলুমিনেটর এবং একটি সেন্সর। দিনের বেলায় যেমন ঝকঝকে রঙ্গীন ছবি পাওয়া যায়, ঠিক তেমনি নির্দ্দিষ্ট পরিমান আলো না থাকলে তখনই সেন্সরটি ইলুমিনেটর গুলোকে জ্বালিয়ে দেয়। যার ফলে অমাবশ্যা রাতের মত ঘুট-ঘুটে অন্ধকারেও ৫০ ফুট দূরের বস্তু পরিষ্কার দেখা যায়। কিন্তু মানুষের চোখ এই ইলুমিনেটর এর কোন আলোই চোখে দেখেনা। এটি অনেক দূরে স্থাপন করে শত্রুকে খুব সহজে দেখা দেয়া যায় । এটি কেনার সময় এর ইলউমিনেশান ক্ষমতা দেখে নিবেন । এই ক্যামেরার সাথে যদি 30 LED নির্দেশ করা থাকে তাহলে বোঝতে হবে এটি ৩০ ফিট পর্যন্ত কাভার করতে পারবে। বাজারে বিভিন্ন মানের ইনফ্রা রেড ক্যামেরা আছে । যাচাই করে দেখুন কোনটা কত দিন টেকসই করবে। এই ক্যামেরাটি স্বল্প ও মধ্যবর্তি দূরত্বে কাজ করে।মোটামুটি আলোর মধ্যে এটি ভাল কাজ করে । সংকীর্ণ কোন স্থান থেকে নজরদারি করার জন্য এটি ব্যবহার করা হয়।
৪। আউটডোর ক্যামেরা
এই ক্যামেরাটি ওয়েদার প্রুফ । রোধ , বৃষ্টি , ধুলাবালি সব কিছুতেই ওস্তাদ বলা চলে। অফিস ,মার্কেট বা খোলা জায়গায় এটি খুব ভাল কাজ করে । বর্তমানে বিভিন্ন রাস্তার মোড়ে এই ক্যামেরা ব্যাবহার করে হয়ে থাকে । পাশাপাশি আমাদের দেশের আইন প্রয়োগকারী সংস্তা গুলো বিভিন্ন জায়গায় সভা সমাবেশের নিরাপত্তা দেওয়ার জন্য এই ক্যামেরা ব্যাবহার করে থাকে । এই ক্যামেরা মূলত বুলেট ক্যামেরা ।
৫। স্পাই ক্যামেরা
এই ক্যামেরা গুলো দেখলে বুঝার কোন উপায় নেই যে এগুলো ক্যামেরা । এগুলো হতে পারে বিভিন্ন সাইজের । এই ক্যামেরা ব্যাবহার করার ক্ষেত্রে আইনি জটিলতা আছে। আপনি চাইলে ইচ্ছে মত যেখানে সেখানে এই ক্যামেরাব্যাবহার করতে পারবেন না । স্পাই ক্যামেরা অনেক ধরনের হতে পারে যেমন – কলম, ঘড়ি, স্মোক ডিটেক্টর, বোতাম মধ্যে লুকানো থাকতে পারে । এই ক্যামেরাকে অনেকসময় পিন হোল ক্যামেরাও বলে ।
৬। ওয়্যারলেস ক্যামেরা
এমন কোন স্থানে যেখানে আপনি তার ব্যবহার করতে পারছেন না, সেখানে আপনি এই ক্যামেরা ব্যাবহার করতে পারেন। তবে মনে করবেন না যে ক্যামেরা পাওয়ারও ওয়্যারলেস রিসিবার দিয়ে সম্ভব । কত দূর থেকে আপনি সিগনাল রিসিভ করবেন তা পুরোটাই নির্ভর করবে ট্রান্সমিটার ও রিসিবারের ক্ষমতার উপর। এটি সর্বোচ্চ 100m পর্যন্ত এলাকা কাভার করতে পারে । এই ক্যামেরা বুলেট, বাক্স, ডোম ক্যামেরা হোতে পারে ।
৭। পি টি জেড (পেন টিল্ট ঝুম) / স্পিড ডোম ক্যামেরা
আপনি যদি আপনার ক্যামেরাকে লাইভ কন্ট্রোল (উপর নিচ আগে পিছনে সাইডে ইত্যাদি ) করতে চান তাহলে এই ক্যামেরা ব্যাবহার করতে পারেন । আপনি চাইলে নির্দিষ্ট এলাকাই মুভ করার জন্য এই ক্যামেরা সেট করে দিতে পারেন । আপনি বিভিন্ন দিকে ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে দেখতে পারেন । ঝুম করে করে দেখতে পারেন36x পর্যন্ত। এটি প্রি-সেটাপে ও খুব ভাল কাজ করে। বাড়ির বাইরে ব্যবহার করলে ক্যামেরায় উপযুক্ত ঢাকনা দিতে হয় । নাইট ভিশনের অত্যাধুনিক একটি ক্যামেরা বাজারে পাওয়া যায় যেটি PTZ নাইট ভিসন ক্যামেরা নামে পরিচিত এবং এ ক্যামেরাটি অনেক শক্তিশালী। এটি সর্বোচ্চ ১ মাইল পর্যন্ত যেকোন জিনিস খুব কাছে নিয়ে এসে দেখতে পারে ।
৮। স্পাই ড্রন
এই ক্যামেরাটিকে বলা হয় বিশ্বের সব চেয়ে শক্তিশালী ক্যামেরা । এটি ব্যাবহার করা হয় যুদ্ধ ক্ষেত্রে । আসুন জেনে নিই এর ক্ষমতা । এটি ১৭৫০০ ফিট উপর থেকে চিহ্নিত করতে পারে আপনি কোন মোবাইলটি ব্যাবহার করছেন । ৬ ইঞ্চি সাইজের যেকোন বস্তু মাটি থেকে ঝুম করে দেখার ক্ষমতা আছে । একটি সিঙ্গেল ইমেজে ১৫ স্কয়ার মাইল পর্যন্ত কাভার করতে পারে ।
উল্লেখ্য যে সিকিউরিটি ক্যামেরা গুলোর মূল্য দেওয়া হয়নি কারণ এগুলো তাদের ক্ষমতা আনুসারে বিভিন্ন ধরণের হতে পারে । পাশাপাশি অধিকাংশ ক্যামেরার ঝুমিং রেঞ্জ দেওয়া হয়নি কারণ দামের উপর ভিত্তি করে ঝুমিং ক্ষমতাও ভিন্ন হতে পারে ।
বর্তমানে সব ক্যামেরাই নাইট ভিশন ব্যবস্থা আছে । তারপরেও যারা ক্যামেরা কিনবেন তারা অবশ্যই দেখে কিনবেন ।
৯। ডি ভি আর (ডিজিটাল ভিডিও রেকর্ডার)
কোন বড় বাড়ির নিরাপত্তা বাড়াতে ব্যবহৃত হতে পারে এই ৪ , ৮ বা ১৬ চ্যানেলের ষ্ট্যান্ড এ্যালোন এমবেডেড ডিভিআর (ডিজিটাল ভিডিও রেকর্ডার)। এই সিষ্টেমে ৪, ৮-১৬ টি ক্যামেরার ছবি একই পর্দায় একসাথে দেখা যায় আলাদা আলাদা ভাবে হার্ডডিস্কে রেকর্ড হয়। বিশেষ কোন প্রয়োজনীয় মুহুর্তের ছবি ডিভিডিতে রাইট করে ভবিষ্যতের জন্য সংরক্ষন করা যায়। এছাড়াও হাই স্পীড ইন্টারনেট (স্ট্যাটিক আইপি) সংযোগ এর মাধ্যমে বিশ্বের যেকোন জায়গা থেকে লগ ইন করে লাইভ সিসিটিভি মনিটরিং বা রেকর্ডিং করা যায়। ডিভিআর ব্যবহার যেমন সহজ তেমন দাম ও খুব কম । ৪ চ্যানেল এর ডিভিআর সর্বোচ্য ৪টি ক্যামেরা, ৮ চ্যানেল সর্বোচ্য ৮টি ক্যামেরা এবং ১৬ চ্যানেল সর্বোচ্য ১৬ টি ক্যামেরা গ্রহণ করতে পারে। আপনি কত দিনের চলমান ছবি জমা করতে চান তার উপর নির্ভর করে হার্ড ডিস্ক ।
বর্তমানে পশ্চিম বঙ্গে DVR / DVR কার্ড দিয়ে সিকিউরিটি ক্যামেরা খুবই মামুলি ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে। অফিস, কল-কারখানা, বাসা-বাড়ি প্রায় সব জায়গাতেই ইদানিং ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরা (CCTV) দেখা যায়। সিসিটিভি স্থাপন করা এখন আর আগের মত ব্যয়বহুল এবং ঝামেলাপূর্ন নয়। চলুন এ সম্পর্কে কিছুটা জানা যাক।
একটা সিসিটিভি সিস্টেম বসাতে মূলত যা যা প্রয়োজন হয় তা হল…
- ক্যামেরা সংযোগের জন্য DVR / DVR কার্ড ( DVR কার্ড নিলে উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্য কম্পিউটার প্রয়োজন )
- প্রয়োজনীয় সংখ্যক ক্যামেরা এবং কোএক্সিয়াল ক্যাবল।
- প্রয়োজনীয় পাওয়ার সাপ্লাই ও মনিটর
কয়েক ধরনের ক্যামেরা পাওয়া যায় যেখান থেকে আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী ব্যবহার করতে পারেন। যেমন:- কিছু ক্যামেরা শুধু ভিডিও ধারন করতে পারে এবং কিছু ক্যামেরা ভিডিওর সাথে সাথে শব্দ ও ধারন করতে পারে (এক্ষেত্রে DVR / DVR কার্ড ও শব্দ রেকর্ড করার উপযোগী হতে হবে) আবার কিছু ক্যামেরা আছে যা রাতের অন্ধকারে ও কাজ করে। এছাড়া ক্যামেরায় বিভিন্ন ধরনের লেন্স ও ব্যবহার করা যায়।
কয়েক ধরনের ক্যামেরা পাওয়া যায় যেখান থেকে আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী ব্যবহার করতে পারেন। যেমন:- কিছু ক্যামেরা শুধু ভিডিও ধারন করতে পারে এবং কিছু ক্যামেরা ভিডিওর সাথে সাথে শব্দ ও ধারন করতে পারে (এক্ষেত্রে DVR / DVR কার্ড ও শব্দ রেকর্ড করার উপযোগী হতে হবে) আবার কিছু ক্যামেরা আছে যা রাতের অন্ধকারে ও কাজ করে। এছাড়া ক্যামেরায় বিভিন্ন ধরনের লেন্স ও ব্যবহার করা যায়।
কম্পিউটার কেনার সময় যে সমস্ত ডিভাইসগুলো দিকে বেশি প্রাধান্য দিতে হবে তা হল, প্রসেসর, RAMএবং হার্ডডিস্কের ক্যাপাসিটি। প্রসেসসর ডুয়াল কোর হলে ভাল হয়, RAM কমপক্ষে ২ গিগাবাইট হতে হবে তবে ৪ গিগাবাইট হলে ভাল আর যত বেশী ক্যাপাসিটির হার্ডডিস্ক লাগাবেন তত বেশী ভিডিও সার্ভারে ব্যাকআপ থাকবে। সাধারন ৫০০গিগাবাইট থেকে ১ টেরাবাইট হার্ডডিস্ক লাগানো হয়। সিসিটিভি সিস্টেম কনফিগার করা খুব জটিল কোন কাজ না। DVR কার্ড ড্রাইভার ইনষ্টল করা অন্যসব ডিভাইসের মতই। আর সিসিটিভি সফটওয়্যারটার সাথে দেওয়া ম্যানুয়াল পড়লেই এটা কনফিগারের আইডিয়া পেয়ে যাবেন। প্রোগ্রাম সেটাপের সময় অবশ্যই মনিটরের রেজ্যুলেশনের বিষয়টা খেয়াল রাখবেন। রেজ্যুলেশন ১০২৪X৭৬৮ হলে ভাল হয় অন্যথায় অনেক সময় ডিসপ্লে করবে না। মজার ব্যাপার হল, যে কম্পিউটারটি সিকিউরিটি সার্ভার হিসাবে ব্যবহার করবেন তা থেকে ঐ নেটওয়ার্কে অবস্থিত সবাই এটি দেখতে পারবে। আর আপনার সার্ভার মেশিন এর আইপি যদি রিয়েল হয় তাহলে তো কোন কথাই নেই পৃথিবীর যে কোন স্থানে বসে আপনি দেখতে পারবেন আপনার বাসা বা অফিসের কার্যক্রম।
১০। এন ভি আর
কোন বড় বাড়ির নিরাপত্তা বাড়াতে ব্যবহৃত হতে পারে এই ৪ , ৮ বা ১৬ চ্যানেলের নেটওয়ার্ক ভিডিও রেকর্ডার ( এন ভি আর ) এই সিষ্টেমে ৪, ৮-১৬ টি ক্যামেরার ছবি একই পর্দায় একসাথে দেখা যায় আলাদা আলাদা ভাবে হার্ডডিস্কে রেকর্ড হয়। বিশেষ কোন প্রয়োজনীয় মুহুর্তের ছবি ডিভিডিতে রাইট করে ভবিষ্যতের জন্য সংরক্ষন করা যায়। এছাড়াও হাই স্পীড ইন্টারনেট (স্ট্যাটিক আইপি) সংযোগ এর মাধ্যমে বিশ্বের যেকোন জায়গা থেকে লগ ইন করে লাইভ সিসিটিভি মনিটরিং বা রেকর্ডিং করা যায়। ওয়্যারলেস এন ভি আর হলে ক্যামেরাও ওয়্যারলেস হতে হবে । ৪ চ্যানেল এর ডিভিআর সর্বোচ্য ৪টি ক্যামেরা, ৮ চ্যানেল সর্বোচ্য ৮টি ক্যামেরা এবং ১৬ চ্যানেল সর্বোচ্য ১৬ টি ক্যামেরা গ্রহণ করতে পারে। আপনি কত দিনের চলমান ছবি জমা করতে চান তার উপর নির্ভর করে হার্ড ডিস্ক বাছাই করবেন । কিছুটা ব্যয়বহুল হলেও অনেক ফ্লাট এ আজকাল ওয়্যারলেস সিসিটিভি ক্যামেরা বসাচ্ছে । এক একটি NVR 5TB থেকে শুরু করে 20TB পর্যন্ত চলমান তথ্য ধারণ করতে পারে। আপনি কত TB হার্ড ডিস্ক ব্যবহার করেছেন তার উপর নির্ভর করে ।
২৭ - জুন – ২০১৭ ভারতের সুপ্রিম কোর্ট বলেন বধূ নির্যাতন আইনের অপপ্রয়োগ করছেন মহিলারাই! বৃহস্পতিবার শীর্ষ আদালত নির্দেশ দিয়েছে, বধূ নির্যাতনের অভিযোগ যথাযথ প্রমাণ না পাওয়া পর্যন্ত স্বামী বা তাঁর পরিবারের কাউকে গ্রেফতার করা যাবে না। উল্লেখ্য ভারতে বধু নির্যাতনের আইনের অপপ্রয়োগ চলে আসছিল অনেকদিন যাবৎ এবং এই মামলাগুলির ৭৫% মিথ্যা ছিল। সমীক্ষা জানাচ্ছে দেশের 98% পুরুষ পারিবারিক নির্যাতনের স্বীকার হয়- সেটা হতে পারে আর্থিক শোষণ, নিত্য অবমাননা, শারীরিক নির্যাতন, বিশ্বাসঘাতকতা, মিথ্যা মামলার হয়রানি , খাদ্যাভাব - ইত্যাদি প্রকারের।
বিবাহে পণ এর দাবি যা মেয়ে পক্ষ থেকেও হয়, হয়রাণিতে যত মানুষ প্রতি বছর আত্মহত্যা করে তার ৭৫% পুরুষ।
বিবাহে পণ এর দাবি যা মেয়ে পক্ষ থেকেও হয়, হয়রাণিতে যত মানুষ প্রতি বছর আত্মহত্যা করে তার ৭৫% পুরুষ।
25,000 Rape cases: 76% FALSE.
30,000 Molestation cases: 75% FALSE.
1,00,000 DV/Dowry cases: 98% FALSE.
30,000 Molestation cases: 75% FALSE.
1,00,000 DV/Dowry cases: 98% FALSE.
প্রতি ৯ মিনিটে একজন পুরুষ পারিবারিক, অর্থনৈতিক, মানষিক চাপ সহ্য করতে না পেরে আত্মহত্যা করছে।
সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ অনুযায়ী, বধূ নির্যাতনের অভিযোগ খতিয়ে দেখার জন্য প্রত্যেক রাজ্য সরকারকে সব জেলায় একটি করে পরিবার কল্যাণ কমিটি গঠন করতে হবে। পুলিশ বা আদালত, যেখানেই বধূ-নির্যাতনের অভিযোগ দায়ের হোক না কেন, সেই অভিযোগের প্রাথমিক সত্যতা খতিয়ে দেখার জন্য ওই কমিটির কাছে পাঠাতে হবে। একমাসের মধ্যে সেই অভিযোগ খতিয়ে দেখে রিপোর্ট দেবে কমিটি। এর পরেই ব্যবস্থা নিতে পারবে পুলিশ। শুধু তাই নয়, ৪৯৮এ ধারায় দায়ের হওয়া অভিযোগ খতিয়ে দেখার জন্য একজন করে বিশেষ পুলিশ অফিসার নিয়োগ করারও নির্দেশ দিয়েছে আদালত। অভিযুক্তরা জামিনের আবেদন করলে ট্রায়াল কোর্টে যাতে তার দ্রুত শুনানির ব্যবস্থা করা হয়, তা নিশ্চিত করার পরামর্শও দিয়েছে শীর্ষ আদালত। শীর্ষ আদালতের মতে, সম্ভব হলে যেদিন আবেদন করা হবে, সেদিনই শুনানির ব্যবস্থা করতে হবে।
এবার আসি সিসিটিভি ক্যামেরা কিভাবে আপনার পরিবার বাঁচাতে পারে, হ্যা লেখাটি পুরুষদের জন্য, কারন বর্তমান সমাজের নারীরা জাতা ভাবে তার পুরুষটির উপর চালাচ্ছে অকথ্য অত্যাচার, ভারতে সকলের মতে নারী, পুরুষ সমান সমান। কিন্তু অধিকারের সময়, কোনো আইনের প্রয়োগের সময়, কোনো চাকরীক্ষেত্রে স্থান গৃহণের সময় নারী অগ্রাধিকার গণ্য। কিন্তু কোনো ঝুঁকিপূর্ণ কাজে, দেশের জন্য প্রাণ বিসর্জনের সময় কোথায় সেই অগ্রগণ্য নারী? শুধুমাত্র শ্লীলতাহানী, ধর্ষন, নারী নির্যাতনের প্রতিবাদ করলে পুরুষ হয়ে যায় মহিলাদের চোখের মণি।
কোনো শিক্ষিত-চাকুরি রত ছেলে এক ঘোরোয়া, বেকার মেয়ে কে বিয়ে করে কিন্তু কোনো শিক্ষিত, চাকুরিরত মেয়ে কোনো বেকার ছেলে কে বিয়ে করে না। কোথায় থাকে তখন সমান সমান?
আমাদের মেয়েদের সুবিধার জন্য মাতৃভূমি লোকাল ( কলকাতা / হাওড়া ) রয়েছে, সেখানে কোনো ছেলে বা লোক উঠলে ( পুরুষ ) তাকে তার জীবন দিয়ে সেই লোকালে ওঠার দাম দিতে হয়, পুরুষ হকাররাও অনেক সময় ছাড় পায় না।
কিন্তু এই পুরুষ ই জেনারেলে কোনো মহিলা উঠলে তাকে একটু জায়গা করে দেয় (সবাই সমান নয়)।
নারী নিয়ে কথা হলেই আমাদের মাতৃ জাতির কথা মনে হয়, কিন্তু পুরুষ মানেই ধর্ষক, তখন কারও পিতৃ জাতির কথা মনে হয় না।
কোনো সরকারি চাকুরি রত পুরুষের অপরিবর্ত কালে তার স্ত্রী পেনশন পায় কিন্তু কোনো নারীর অপরিবর্ত কালে তার স্বামী পেনশন পায় না।
এই হল আমাদের সমাজ!!! শুধু বলার সময় ই নারী পুরুষ সমান সমান!
আর দম্পতি কর্তৃক সন্তান খুন, বঞ্চিতকরণ, নারীর অন্যায় গুলো তুলে ধরে, নারীকর্তৃক অপরাধ গুলো সকলের চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিলে, সেই পুরুষ হয়ে যায় নারী-বিদ্বেষী।
অনেকেই আমাকে নারী হয়ে নারী বিরোধী আখ্যা দেবে তবুও আমি এই পোস্ট টা করলাম। সম্মান করা উচিত মানুষ কে, লিঙ্গ ভেদে নয়। কারও থেকে সম্মান পেতে হলে তাকেও উপযুক্ত সম্মান দিয়ে হয়।।
দ্য বেঙ্গলি টাইমস ডটকম ডেস্ক সূত্রে একটি গবেষণাপত্রে যা জানা গেছে স্ত্রী বা বান্ধবীর হাতে বাংলাদেশে পুরুষ নির্যাতনের ঘটনা সাধারণ ধারণার চেয়ে অনেক বেশি। শুধু বাংলাদেশ নয় বিশ্ব জুড়ে আশংকাজনক ভাবে বাড়ছে পুরুষ নির্যাতনের ঘটনা। নারীরাই পারিবারিক নির্যাতনের শিকার হন বেশি- প্রচলিত এই ধারণাকেও পাল্টে দিচ্ছে নানা সমীক্ষা। এক গবেষণায় জানা যায় বাংলাদেশে পারিবারিক নির্যাতনের ৪০% হয় পুরুষের ওপর। স্ত্রী বা বান্ধবীর হাতে পুরুষ নির্যাতনের ঘটনা সাধারণ ধারণার চেয়ে অনেক বেশি। পুরুষ অধিকার নিয়ে কাজ করা 'প্যারিটি' নামের প্রচারণা গ্রুপের দাবি, সারা বিশ্বেই পুরুষ নির্যাতন বাড়ছে। ব্রিটেনে প্রতি পাঁচটি পারিবারিক নির্যাতনের ঘটনার দুটির শিকার পুরুষ। অর্থাৎ ৪০% নির্যাতনের ঘটনা ঘটে পুরুষের ওপর।প্যারিটির প্রতিবেদনে বলা হয়, পুরুষ তাঁর স্ত্রী বা বান্ধবীর হাতে নির্যাতনের শিকার হলেও পুলিশ প্রায়ই এ ধরনের ঘটনা পাত্তা দেন না। তা ছাড়া নির্যাতনকারী নারী সহজেই ছাড়া পেয়ে যায়। এ ক্ষেত্রে নারীদের চেয়ে পুরুষরা আইনের আশ্রয় কম পান। পারিবারিক নির্যাতনের ওপর পরিচালিত ওই সমীক্ষায় দেখা যায়, স্ত্রী বা বান্ধবীর হাতে পুরুষ নির্যাতনের ঘটনা সাধারণ ধারণার চেয়ে অনেক বেশি।
বিবাহের পূর্বে ঘরের বিভিন্ন অংশে ডোম ক্যামেরা / পিনহোল ক্যামেরা রাখা যেতে পারে, DVR / DVR কার্ড খুব গোপন জায়গাতে রাখা দরকার, ক্যাবল দিয়ে ক্যামেরা কানেক্ট করার বদলে ব্যবহার করতে পারেন WI-FI ক্যামেরা (ওয়্যারলেস ক্যামেরা), ওয়্যারলেস ক্যামেরা নিলে আপনার চাই NVR , ভিডিও তথ্য সংরক্ষয়নের জন্য, সেখ্যেত্রে আপনার স্মার্ট ফোনে aaps ব্যবহার করে সরাসরি চালনা করতে পারেন । বেড রুম -এ ক্যামেরা না রাখাই ভালো। যদি বেড রুম -এ ক্যামেরা বসতেই হয় তবে ইনফ্রা-রেড ক্যামেরা বসাবেন না, ব্যবহার করুন সাধারণ লেন্স ক্যামেরা (৩.৬mm) যেকোনো রকম পারিবারিক কথা বার্তা আদানপ্রদান ক্যামেরা র সামনে করার চ্যাষ্টা করবেন, হার্ড ডিস্ক এর ধারকত্ব অনুসারে ভিডিও তথ্যের ব্যাকআপ নিতে ভুলবেন না । বাসার / বাড়ীর বাইরে প্রধানত প্রধান প্রবেশপথ (বুলেট ক্যামেরা), পেছন প্রবেশ পথ ও খোলা বারান্দা / ছাদ -এ ইনফ্রা-রেড (IR বুলেট) ক্যামেরা বসাতে ভুলবেন না। ভিডিও তথ্য আইন সম্মত এবং আপনার স্ত্রী ৪৯৮এ অথবা কোনো কেস করলে আপনি প্রমান হিসেবে ভিডিও ফুটেজ পেশ করে আপনার জীবন বাঁচাতে পারেন । আপনার স্ত্রী অতীব চালাক হলে ক্যামেরা ভেঙে দিতে পারে তাই আপনি মেটাল বডি ক্যামেরা লাগাতে পারেন, তবে ক্যামেরা র পাওয়ার ইউপিএস ব্যবহার করুন এবং দৃশ্যমান অংশ / লেন্স ছাড়া বাকি অংশ যেন আবদ্ধ থাকে ।
বিবাহের পূর্বে ঘরের বিভিন্ন অংশে ডোম ক্যামেরা / পিনহোল ক্যামেরা রাখা যেতে পারে, DVR / DVR কার্ড খুব গোপন জায়গাতে রাখা দরকার, ক্যাবল দিয়ে ক্যামেরা কানেক্ট করার বদলে ব্যবহার করতে পারেন WI-FI ক্যামেরা (ওয়্যারলেস ক্যামেরা), ওয়্যারলেস ক্যামেরা নিলে আপনার চাই NVR , ভিডিও তথ্য সংরক্ষয়নের জন্য, সেখ্যেত্রে আপনার স্মার্ট ফোনে aaps ব্যবহার করে সরাসরি চালনা করতে পারেন । বেড রুম -এ ক্যামেরা না রাখাই ভালো। যদি বেড রুম -এ ক্যামেরা বসতেই হয় তবে ইনফ্রা-রেড ক্যামেরা বসাবেন না, ব্যবহার করুন সাধারণ লেন্স ক্যামেরা (৩.৬mm) যেকোনো রকম পারিবারিক কথা বার্তা আদানপ্রদান ক্যামেরা র সামনে করার চ্যাষ্টা করবেন, হার্ড ডিস্ক এর ধারকত্ব অনুসারে ভিডিও তথ্যের ব্যাকআপ নিতে ভুলবেন না । বাসার / বাড়ীর বাইরে প্রধানত প্রধান প্রবেশপথ (বুলেট ক্যামেরা), পেছন প্রবেশ পথ ও খোলা বারান্দা / ছাদ -এ ইনফ্রা-রেড (IR বুলেট) ক্যামেরা বসাতে ভুলবেন না। ভিডিও তথ্য আইন সম্মত এবং আপনার স্ত্রী ৪৯৮এ অথবা কোনো কেস করলে আপনি প্রমান হিসেবে ভিডিও ফুটেজ পেশ করে আপনার জীবন বাঁচাতে পারেন । আপনার স্ত্রী অতীব চালাক হলে ক্যামেরা ভেঙে দিতে পারে তাই আপনি মেটাল বডি ক্যামেরা লাগাতে পারেন, তবে ক্যামেরা র পাওয়ার ইউপিএস ব্যবহার করুন এবং দৃশ্যমান অংশ / লেন্স ছাড়া বাকি অংশ যেন আবদ্ধ থাকে ।
২৯ জানুয়ারি ২০১৭ আমরা দেখেছি স্বামীর লাগানো গোপন ক্যামেরায় ধরা পড়ল স্ত্রীর গোপন কান্ড।
2 ফেব্রুয়ারী ২০১৭ ঘরের দরজা বন্ধ করে ২১ বছরের প্রেমিকা তার নাবালক প্রেমিকের সাথে কি করল সিসিটিভি ফুটেজ দেখলো পুলিশ, গ্রেফতার প্রেমিকা.
২১ মার্চ ২০১৭ গোপন ক্যামেরায় ধরা পড়ল গ্যাং কালচারের নামে কিশোরদের নানা অপরাধ কর্ম.
৬ মে ২০১৭ গোপন ক্যামেরায় ধরা পড়ল শাশুড়ি বউয়ের এ কি কান্ড ! বৌ গ্রেফতার
২৮ জুন ২০১৭ ঘরে স্বামীর গোপন ক্যামেরা ধরা পড়ল স্ত্রীর অনৈতিক কর্মকান্ড।
১৮ জুলাই ২০১৭ স্ত্রীকে সন্দেহ, পুরো বাড়িতে ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরা, শেষে সন্দেহ সত্যতায় পরিণত ।
এরকম অনেক প্রমান পাওয়া গেছে স্ত্রী -রা একা ফ্লাট বাড়িতে বসেই পরকীয়ায় লিপ্ত হয়, অনেকসময় বাসা বাড়িতে প্রায়শই চুরি বা ডাকাতির ঘটনা ঘটে থাকে। যদিও এগুলো অনিয়মিত কিছু দুর্ঘটনা তবুও কিছু সতর্কতা মেনে চললে বাসায় চুরি ঠেকানো যায়। বাসা বাড়ির নিরাপত্তা বজায় রাখার জন্য নিম্নলিখিত বিষয়গুলো খেয়াল রাখা উচিত -
- আপনার বাসা/অফিসে ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরা ব্যবহার করুন।
- বাসা/ফ্ল্যাটের মেইন গেটে অটোলক ব্যবহার করুন।
- বাসা/বাড়ি ত্যাগের পূর্বে রুমের দরজা-জানালা সঠিকভাবে তালাবদ্ধ করুন। যে সমস্ত দরজা-জানালা দুর্বল অবস্থায় আছে তা মেরামত করে নিন এবং যথাসম্ভব সুরক্ষিত করে নিন। প্রয়োজনে একাধিক তালা ব্যবহার করুন।
- বাসা/বাড়ির নীচতলায় বসবাসকারীগণ ভেন্টিলেশনের জানালা বন্ধ নিশ্চিত করুন।
- দরজায় নিরাপত্তা এলার্মযুক্ত তালা ব্যবহার করুন।
- মূল্যবান সামগ্রী ও দলিল নিরাপদ হেফাজতে রাখুন এবং তালাবদ্ধ করুন। প্রয়োজনে ব্যাংক লকারের সহায়তা নিতে পারেন।
- দীর্ঘ ছুটিতে বাসার বাইরে গেলে বাসা/বাড়ি ত্যাগের পূর্বে যে সমস্ত প্রতিবেশী/পাশের ফ্ল্যাটের অধিবাসী যারা থাকবেন তাদেরকে আপনার বাসার প্রতি লক্ষ্য রাখতে অনুরোধ করুন এবং ফোনে তাদের সাথে যোগাযোগ রাখুন। CCTV ইন্টারনেট / ইউপিএস সুরক্ষিত করুন
- আপনার অনুমতি না নিয়ে কেউ যেন বাসায় প্রবেশ করতে না পারে এ বিষয়ে বাড়ির নিরাপত্তাকর্মীকে সতর্ক করুন। নিরাপত্তাকর্মী না থাকলে আগন্তুক এর পরিচয় নিশ্চিত না হয়ে দরজা খুলবেন না।
- ভাড়াটিয়াগণ পূর্বেই বাসার মালিককে দূর্গা পূজা / X -mas উপলক্ষে বাসা ত্যাগের বিষয়টি অবহিত করুন।
- বাসা/বাড়ি ত্যাগের পূর্বে আপনার রুমের লাইট, ফ্যানসহ অন্যান্য ইলেকট্রিক লাইনের সুইচ বন্ধ করেছেন কিনা তা নিশ্চিত হোন এবং পানির ট্যাপ ও গ্যাসের চুলা বন্ধ করুন।
- বাসার গেট বা দরজা খোলা রেখে ধর্মীয় অনুষ্ঠানে যাবেন না।
- বাসায় কোনো ভিক্ষুক কিংবা অনাথদের ইফতার করাতে হলে তাদের গতিবিধি পর্যবেক্ষণে রাখুন।
- বাসার গাড়ির গ্যারেজ সুরক্ষিত করুন।
- বাসার জানালা/দরজার পাশে কোন গাছ থাকলে শাখা-প্রশাখা কেটে ফেলুন যাতে অপরাধীরা শাখা-প্রশাখা ব্যবহার করে বাসায় প্রবেশ করতে না পারে।
বাসা-বাড়িতে ক্লোজড সার্কিট (সিসি) ক্যামেরার ব্যবহার বেড়েছে।এ কারণে বেড়েছে সিসি ক্যামেরার বিক্রি। কলকাতার নামি সিকিউরিটি সিস্টেমস কোম্পানিকে কর্ণধার বলেন" নিরাপত্তার জন্য সিসি ক্যামেরার চাহিদা আগের চেয়ে এখন অনেক বেশি বেড়েছে। বিগত ছয় মাস ধরে বাসা-বাড়িতেও ক্যামেরা লাগানোর হার বেড়েছে। চাহিদা বাড়ায় আমদানিও বেশি হচ্ছে। বিভিন্ন দেশ থেকে আমদানি হলেও চীনের তৈরি সিসি ক্যামেরার দাম তুলনামূলক কম হওয়ায় বিক্রি হচ্ছে বেশি। প্রতিদিন গড়ে ১০ সেট সিসি ক্যামেরা বিক্রি হয়।" সিসিটিভি সেটের সঙ্গে অনেকে নিরাপত্তা মূলক অ্যালার্ম সিস্টেম লাগাচ্ছে।
CCTV Footage and Voice recording through
proper voice recorder or mobile but it should be clear is acceptable in the
court and it comes under the Digital evidence in Indian Evidence Act.
এতদিনের বদ্ধমূল ধারণা পুরুষ তথা স্বামী মাত্রই
অত্যাচারী আর মহিলা তথা গৃহবধূরা সব ক্ষেত্রে অত্যাচারের শিকার, নির্বিবাদে শ্বশুরবাড়ির
শারীরিক ও মানসিক অত্যাচার, গালমন্দ, সহ্য করেন।
অত্যাচার সহ্য ক্ষমতার বাইরে চলে গেলে তবেই তাঁরা বিচার প্রার্থনা করেন।
কিন্তু বাস্তব ঘটনা সম্পূর্ণ বিপরীত, মহিলারাই প্রতি মুহূর্তে নির্যাতন করেন পুরুষরা নন।
সুপ্রিম কোর্টের এই রায় বাস্তবতাকে কিছুটা হলেও স্বীকৃতি দিয়েছে, কিন্তু নিরাপরাধ ব্যক্তির কাজে আসবে কিনা সেটাই বড় প্রশ্ন।
অত্যাচার সহ্য ক্ষমতার বাইরে চলে গেলে তবেই তাঁরা বিচার প্রার্থনা করেন।
কিন্তু বাস্তব ঘটনা সম্পূর্ণ বিপরীত, মহিলারাই প্রতি মুহূর্তে নির্যাতন করেন পুরুষরা নন।
সুপ্রিম কোর্টের এই রায় বাস্তবতাকে কিছুটা হলেও স্বীকৃতি দিয়েছে, কিন্তু নিরাপরাধ ব্যক্তির কাজে আসবে কিনা সেটাই বড় প্রশ্ন।
আশা করি পোস্টি আপনার কাজে লাগবে । আজ তাহলে এখানেই বিদায় নিচ্ছি । সবাই ভাল থাকবেন ।